মাত্র একদিনে ঘুরে আসতে পারেন এমন পাঁচটি ছোট দেশ
বিশ্বের অনেক দেশ তাদের বিশাল আকার দিয়ে দর্শনার্থীদের বিস্মিত করে থাকে। বিপরীতে, এমন কিছু দেশ রয়েছে যাদের ক্ষুদ্র আকার সমানভাবে বিস্ময়কর। এই নিবন্ধে, আমরা পৃথিবীর পাঁচটি ক্ষুদ্রতম দেশ সম্পর্কে জানব।
ডিজিটালাইজেশন
ইফো ইনস্টিটিউটের ধারণামতে ডিজিটালাইজেশনের দিক থেকে অন্যান্য দেশের চেয়ে জার্মানি অনেক পিছিয়ে রয়েছে৷ বার্লিন-ভিত্তিক ইউরোপীয় সেন্টার ফর ডিজিটাল কম্পিটিটিভনেস একটি সমীক্ষা চালিয়েছে যা উন্মোচন করেছে যে ২০টি শীর্ষস্থানীয় শিল্পোন্নত এবং উদীয়মান দেশের (জি২০) মধ্যে জার্মানি ১৮ তম স্থানে রয়েছে৷ উল্লেখযোগ্যভাবে, শুধুমাত্র জাপান এবং ভারতের অবনমন হয়েছে। জার্মান সরকার দেশব্যাপী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে দ্রুত ইন্টারনেট সরবরাহের লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। ইন্টারনেটে অ্যাক্সেসের জন্য প্রয়োজনীয় অপটিক কেবল উৎপাদন করে এমন কয়েকটি সংস্থা রয়েছে। দেশটি ৫জি মোবাইল যোগাযোগের সম্প্রসারণেও পিছিয়ে রয়েছে, যা ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ব্যবসার বিকাশকে শ্লথ করে দিচ্ছে। বিটকমের প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে যে জার্মানিতে প্রুযুক্তি বিশেষজ্ঞের অভাব রয়েছে৷ বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান প্রুযুক্তিগত পরামর্শদাতার অভাব সম্পর্কে অভিযোগ করে আসছে, অনুমান কর যাছে অদূর ভবিষ্যতে পরিস্থিতি খুব বেশি উন্নত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
চিপ ঘাটতি
চিপের ঘাটতি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা নতুন সরকারকে সমাধান করতে হবে। জার্মানির গাড়ি শিল্প চিপ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে সেমিকন্ডাক্টর এবং অন্যান্য উপাদানের অভাব প্রক্রিয়াটিকে শ্লথ করে দিচ্ছে। গাড়ি প্রস্তুতকারক ও সরবরাহকারীরা এশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চিপ ব্যবহার করছে। সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাতের কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। আইএফও ইনস্টিটিউটের মতে সেপ্টেম্বরে ৭৭.৪% শিল্প সংস্থাগ মধ্যবর্তী উপাদান এবং কাঁচামাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে অসুবিধার কথা জানিয়েছে। গাড়ি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এই সংখ্যাটি ৯৭% এ বৃদ্ধি পেয়েছে। আইএফও-এর বিশেষজ্ঞগণ জোর দিয়ে বলেছেন যে মাইক্রোচিপ এবং অন্যান্য শিল্প উপাদানের ঘাটতি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে বাধাগ্রস্ত করছে। এ কারণে জার্মান ব্যবসায়ীরা এশিয়ান ও আমেরিকান সরবরাহকারীদের ওপর নির্ভরতা কমাতে হিমশিম খাচ্ছেন৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাহীর সাথে জোটবদ্ধ হয়ে, জার্মানি এবং ফ্রান্স স্থানীয় চিপ ও সেমিকন্ডাক্টর কারখানা নির্মাণে সহায়তা করার জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন ইউরো বরাদ্দ করতে চায়।
বয়োবৃদ্ধ সমাজ
জার্মানির তৃতীয় মূল সমস্যা হল বয়োবৃদ্ধ জনসংখ্যার আধিক্য যা নতুন সরকারকে সমাধান করতে হবে৷ প্রকৃতপক্ষে, বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশ এই সমস্যার সম্মুখীন। আইএফও ইনস্টিটিউট অনুমান করছে যে কম জন্মহার এবং অসম অভিবাসনের কারণে জার্মানির জনগণের মধ্যে বয়োবৃদ্ধের সংখ্যা বেড়েছে৷ খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যখন অ্যাঙ্গেলা মার্কেল পাবলিক পেনশন ব্যবস্থার সংস্কার এবং অভিবাসন নিয়মকে আরও নমনীয় করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। বিদ্যমান নিয়ম অনুসারে, জার্মানরা যে বয়সে রাষ্ট্রীয় পেনশন পেতে পারে তা ৬৫ বছর থেকে ৬৭-তে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে৷ ইতিপূর্বে, দেশটির কর্তৃপক্ষ ২০৪২ সালের মধ্যে এই বয়সসীমা ৬৮ বছর করার পরামর্শ দিয়েছিল। তবে, অর্থমন্ত্রী ওলাফ স্কোলজ,যিনি মার্কেলের উত্তরসূরি হতে পারেন, এই ধারণাটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (আইএফডব্লিউ) অনুসারে, ২০২৩ সালে জার্মানি প্রায় ৪৬ মিলিয়ন জনগণ কর্মসংস্থানের শীর্ষে পৌঁছাতে পারে৷ তবে তার কিছুদিন পরেই শ্রমবাজার ছেড়ে যাওয়া কর্মীর সংখ্যা নতুন কর্মীর সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ, ২০২৬ সাল থেকে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা প্রতি বছর ১৩০,০০০ জন করে হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমতে পারে। তবে, উচ্চ অভিবাসন, শিশু যত্নে উন্নত পরিষেবা এবং আরও নমনীয় কর্মঘন্টা মডেলের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
বিশ্বের অনেক দেশ তাদের বিশাল আকার দিয়ে দর্শনার্থীদের বিস্মিত করে থাকে। বিপরীতে, এমন কিছু দেশ রয়েছে যাদের ক্ষুদ্র আকার সমানভাবে বিস্ময়কর। এই নিবন্ধে, আমরা পৃথিবীর পাঁচটি ক্ষুদ্রতম দেশ সম্পর্কে জানব।
পরপর দুই বছর ধরে, হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ফিফটি বেস্ট ব্র্যান্ড বিশ্বের সেরা ৫০টি হোটেলের তালিকা প্রকাশ করে আসছে। এই মর্যাদাপূর্ণ তালিকার সেরা পাঁচটি হোটেল সম্পর্কে জেনে নিন।
বৈশ্বিক অর্থ বাজারে অসংখ্য বিনিয়োগকারী রয়েছে, যা প্রত্যেকেরই লক্ষ্য হচ্ছে লাভ করা, কিন্তু শুধুমাত্র একটি নির্বাচিত গোষ্ঠী ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের লেনদেন সম্পাদন করে। এই নেতৃস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাজারে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এই নিবন্ধে সেগুলোর সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক